আলহামদু লিল্লাহ।.
হ্যাঁ। তার ক্ষেত্রে রোযা রাখার বিধান মওকুফ হবে এবং তিনি প্রতিদিনের বদলে একজন মিসকীনকে খাদ্য খাওয়াবেন। তিনি চাইলে মিসকীনদেরকে খাদ্য দিয়েও দিতে পারেন। প্রত্যেক মিসকীনকে এক চতুর্থাংশ সা’ চাল দিবেন। যদি চালের সাথে গোশতও দেন তাহলে সেটা ভাল। তিনি চাইলে রমযানের শেষ রাতে তাদেরকে রাতের খাবার খাওয়াতে পারেন। কিংবা রমযানের পরে কোন একদিন তাদেরকে দুপুরের খাবার খাওয়াতে পারেন। এর যে কোনটি করা জায়েয।[শাইখ ইবনে উছাইমীনের ফতোয়াসমগ্র (১২৬) থেকে সমাপ্ত]