আলহামদু লিল্লাহ।.
সহবাসছাড়াঅন্যকোনোমাধ্যমেযদিরমজানেররোযাভঙ্গকরাহয়েথাকে, তবেসঠিকমতানুযায়ীএরকোনকাফফারানেই।তবেএক্ষেত্রেওয়াজিবহলতওবাকরাএবংসেইদিনেররোযা কাযাকরা।আরযদিসহবাসেরমাধ্যমে রোযাভঙ্গকরাহয়েথাকেতবেসেক্ষেত্রেতওবাকরতে হবে,সেইদিনেররোযা কাযাকরতে হবে এবংকাফফারাআদায়করতে হবে।রোযার কাফফারাহলোএকজনমুমিনদাসমুক্তকরা। যদি তা না পাওয়া যায়সে ক্ষেত্রেলাগাতর দুইমাসসিয়ামপালনকরতে হবে।আরসেটাও যদি তার পক্ষে সম্ভবপর নাহয়তবেসেব্যক্তি ষাটজনমিসকীনকেখাওয়াবে।
যদি সে ব্যক্তি পূর্বে উল্লেখিত দাসমুক্তি ও সিয়াম পালনে অক্ষমতার কারণে মিসকীন খাওয়ায় তবে তাঁর জন্য মিসকীনদেরকে একসাথে খাওয়ানো জায়েয।অথবা সাধ্যমত কয়েকবারে খাওয়ানোও জায়েয।তবে মিসকীনদের সংখ্যা অবশ্যই ষাট পূর্ণ করতে হবে।এই কাফফারারখাবার বংশমূল যেমন- বাবা,মা,দাদা,দাদী,নানা,নানী এদেরকে প্রদান করা জায়েয নয়।একইভাবে যারা বংশধর (শাখা) যেমন ছেলেমেয়ে, ছেলেমেয়েদের ছেলেমেয়ে তাদেরকেও প্রদান করা জায়েযনয়।
আল্লাহই তাওফিক দাতা। আল্লাহ আমদের নবী মুহাম্মাদ, তার পরিবারবর্গ ও সাহাবীগণের প্রতিরহমত ও শান্তি বর্ষণ করুন।”সমাপ্ত।
গবেষণা ও ফতোয়াবিষয়ক স্থায়ী কমিটি
আশ-শাইখ ইবনে‘আবদুল্লাহ ইবনে ‘আবদুল ‘আযীয বিন বায, আশ-শাইখ ‘আবদুল্লাহ ইবনে গুদাইইয়ান, আশ-শাইখ সালেহ আল ফাওযান,আশ-শাইখ ‘আবদুল ‘আযীয আল আশ-শাইখ, আশ-শাইখ বাক্র আবু যাইদ।