আলহামদু লিল্লাহ।.
-যদি কোন মুসলিম শরিয়ত স্বীকৃত কোন ওজরের কারণে রমজানের রোজা না রাখে তাহলে সে ওজর দূর হয়ে যাওয়ার পর রোজা কাযা করা আবশ্যকীয় এবং যতদূর সম্ভব অনতিবিলম্বে রোজা রাখা ফরজ। আল্লাহ তাআলা বলেন: “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি অসুস্থ থাকবে অথবা সফরে থাকবে সে অন্যদিনগুলোতে এ সংখ্যা পূর্ণ করবে।”[সূরা বাকারা, আয়াত: ১৮৪]
-রমজানের রোজার নিয়ত রাত থেকে পাকা করা ফরজ। নিয়তের স্থান হচ্ছে- অন্তর। অর্থাৎ কাজটি করার ইচ্ছা ও দৃঢ় সংকল্প করা। এর মাধ্যমে নিয়ত হয়ে যাবে; অন্য কিছু উচ্চারণ করতে হবে না। নিয়তের স্থান হচ্ছে- অন্তর। রোজাদারের কর্তব্য হচ্ছে- তার আমলের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্য করা; যেন আমলটি আল্লাহর জন্য খালেস হয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “আমল নিয়ত দ্বারা মূল্যায়িত হয়”।