আলহামদু লিল্লাহ।.
আলহামদুলিল্লাহ।“যদি বাহ্যতঃ দেখা যায় যে, উনি বেহুঁশ এবংবুদ্ধি-বিকলতা ওবার্ধক্যেআক্রান্ততবে তাঁকেকফি বানিয়ে খাওয়াতে কোন দোষ নেই। কারণ তাঁর উপর সিয়াম পালন আবশ্যক নয়। তার কিছু হুঁশ থাকা যেমন তিনি বলতে পারেন, ‘তোমরা এটি কর বা এটি দাও’তারবিবেক-বুদ্ধি বহাল থাকার প্রমাণ বহন করে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে যিনি ১০০ বছর বয়সে পৌঁছেছেন তারবিবেকবিপর্যয়ও পরিবর্তন ঘটে। আপনি যদিতাঁর অবস্থা দেখে বোঝেন যে,তিনি হুঁশ হারিয়ে ফেলেছেন এবংভারসাম্যহীনতবে তাঁর পানাহার করায় কোন দোষ নেই।আর আপনি যদি দেখেন যে,তার হুঁশ আছে এবং তিনি রোজা পালনে অবহেলা করছেনতবে কফি বা অন্য কিছু দিবেন না - যাতে করে আপনি গুনার কাজে সাহায্যকারী না হন।আল্লাহ তাআলা বলেন:
(وَتَعَاوَنُواعَلَىالْبِرِّوَالتَّقْوَىوَلَاتَعَاوَنُواعَلَىالْإِثْمِوَالْعُدْوَانِ) [5 المائدة : 2]
“পুণ্য কাজ ও তাক্বওয়ার ব্যাপারে তোমরা পরস্পরকে সহযোগিতা কর,পাপ ও সীমা লঙ্ঘনে একে অন্যকে সহযোগিতা কর না।”[৫ সূরা আল-মায়েদা: ২]
তাই কোন সুস্থ মুসলিম রমজান মাসে খাবার চাইলে তাকে তা দেওয়া যাবে না।খাবার,পানীয়,ধূমপান কিছুই করতে দেওয়া যাবে না। কোন গুনাহর কাজে সাহায্য করা যাবে না। আর যাদের হুঁশ নেই যেমন- উন্মাদ, অতিবৃদ্ধ,পাগল ও অতিবৃদ্ধাএদের ক্ষেত্রে কোন গুনাহ হবে না। কারণ তারারোজা পালনের দায়িত্ব থেকে মুক্ত।”সমাপ্তমাননীয় শাইখ আব্দুলআযীয বিন বাযরাহিমাহুল্লাহ