আলহামদু লিল্লাহ।.
হ্যাঁ, তার জন্য রোযাগুলো বিচ্ছিন্ন দিনে রাখা জায়েয হবে। যেহেতু আল্লাহ্ তাআলা বলেন: “আর কেউ অসুস্থ থাকলে কিংবা সফরে থাকলে সে অন্য দিনগুলোতে এ সংখ্যা পূরণ করবে।”[সূরা বাক্বারা, আয়াত: ১৮৫] এখানে আল্লাহ্ তাআলা লাগাতর কাযা পালন করা আবশ্যক করেননি।
আল্লাহ্ই তাওফিকদাতা, আমাদের নবী মুহাম্মদের প্রতি, তাঁর পরিবার-পরিজন ও সাহাবীবর্গের প্রতি আল্লাহ্র রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক।[সমাপ্ত]
গবেষণা ও ফতোয়া বিষয়ক স্থায়ী কমিটি
শাইখ আব্দুল আযিয বিন বায, শাইখ আব্দুর রাজ্জাক আফিফি, শাইখ আব্দুল্লাহ্ বিন গাদইয়ান, শাইখ আব্দুল্লাহ্ বিন কুয়ূদ।
[ফাতাওয়াল লাজনাদ দায়িমা লিল বুহুছি ওয়াল ইফতা (১০/৩৪৬)]