আলহামদু লিল্লাহ।.
যদি তৈরীকৃত স্বর্ণের লেনদেনের প্রকৃত অবস্থা এমনই হয় যেমনটি প্রশ্নে উল্লেখ করা হয়েছে তাহলে এই পদ্ধতিতে লেনদেন করা হারাম; যদি ক্রয়কৃত স্বর্ণের মূল্য স্বর্ণ বা রৌপ্য মুদ্রায় কিংবা এ দুটোর স্থলাভিষিক্ত কাগুজে মুদ্রায় কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়। যেহেতু এর মধ্যে নাসা সুদ (যে সুদ পেমেন্ট বিলম্ব করার প্রেক্ষিতে দেয়া হয়) রয়েছে। এই লেনদেনে ফাদল সুদ ও নাসা সুদ উভয়টিও একত্রিত হয়ে যেতে পারে; যদি যা ক্রয় করা হয়েছে এবং মূল্য হিসেবে যা পরিশোধ করা হয়েছে উভয়টি এক জাতীয় হয়। যেমন- উভয়টি স্বর্ণ হওয়া এবং ওজনের দিক থেকে উভয়টি সমান না হওয়া এবং পেমেন্ট কিস্তিতে করা হয়।
আল্লাহ্ই তাওফিকের মালিক এবং আমাদের নবী মুহাম্মদ এর প্রতি এবং তাঁর পরিবার-পরিজন ও সাহাবীবর্গের প্রতি আল্লাহ্র রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক।[সমাপ্ত]
গবেষণা ও ফতোয়া বিষয়ক স্থায়ী কমিটি
শাইখ আব্দুল আযিয বিন বায, শাইখ আব্দুর রাজ্জাক আফিফি, শাইখ আব্দুল্লাহ্ বিন গাদইয়ান, শাইখ আব্দুল্লাহ্ বিন কুয়ুদ।
ফাতাওয়াল লাজনাদ দায়িমা (১৩/৪৬৭)