আলহামদু লিল্লাহ।.
এক:
যার উপর একদিন বা একাধিক দিনের ফরজ রোজা কাযা আছে তিনি নফল রোজা রাখবেন না। বরং আগে ফরজ রোজার কাযা আদায় করবেন; তারপর নফল রোজা রাখবেন।
দুই: যদি কেউ মুহররম মাসের ১০ তারিখ ও ১১ তারিখ রমজান মাসের কাযা রোজা পালনের নিয়ত করে সেটা জায়েয হবে এবং দুইদিনের কাযা রোজা আদায় হয়ে যাবে। দলিল হচ্ছে- “প্রত্যেক আমল নিয়ত অনুযায়ী পালিত হয়; প্রত্যেক ব্যক্তি যা নিয়ত করে সে তা-ই পায়”[ফতোয়া বিষয়ক স্থায়ী কমিটি (১১/৪০১)]
আশা করি আপনি কাযা রোজার সওয়াব ও সেই দিন রোজা রাখার সওয়াব উভয় সওয়াব পাবেন।[দেখুন: শাইখ উছাইমীনের ‘মানারুল ইসলাম ফতোয়াসমগ্র (২/৩৫৮)]